ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় কানাডা যাওয়ার উপায় এবং কত টাকা লাগবে 2025

 

আপনি কি ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় কাজের জন্য কানাডায় যেতে চাচ্ছেন। কিন্তু কানাডার যাওয়ার প্রসেসিং কিভাবে করবেন সেটা বুঝতে পারছেন না। তাহলে আসুন জেনে নিন কিভাবে ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় কানাডায় যাবে সে সম্পর্কে।
সরকারি-ভাবে-ওয়ার্ক-পারমিট-ভিসায়-কানাডা-যাওয়ার-উপায়
বিশ্বের উন্নত ও সমৃদ্ধশালী দেশের মধ্যে কানাডা অন্যতম।এদেশে রয়েছে শক্তিশালী অর্থনীতি, উন্নত জীবনযাত্রার মান, নিম্ন বেকারত্ব এবং উচ্চ বেতনের চাকরি সুযোগ। রয়েছে সরকারি নিরাপত্তা, বিভিন্ন রকমের কাজের সুযোগ এবং স্থায়ীভাবে বসবাসের সুযোগ। যার কারণে প্রতিবছর প্রায় লাখ লাখ মানুষ উন্নত জীবন যাপনের জন্য কানাডায় পাড়ি জমায়।

ভূমিকা

কানাডা এমন একটি দেশ যেখানে রয়েছে উন্নত শিক্ষা ব্যবস্থা ও চিকিৎসা। অভিবাসীরা তাদের ছেলে মেয়েদের উন্নত চিকিৎসা ব্যবস্থা ও শিক্ষা গ্রহণের সুযোগ পেয়ে থাকেন। এছাড়াও কানাডায় অভিবাসীরা উচ্চ বেতনে চাকরির সুযোগ ও নিরাপত্তা পেয়ে থাকেন।
এজন্য বর্তমান বিশ্বে সবচেয়ে জনপ্রিয় অভিবাসন কেন্দ্র হচ্ছে কানাডা। চাইলে আপনিও যেতে পারেন উন্নত জীবন যাপনের উদ্দেশ্যে ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় কানাডায়। ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় কানাডায় কিভাবে যাওয়া যায় সে সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।

কানাডার ভিসার প্রকারভেদ

কানাডা ভিসা সাধারণত বিভিন্ন প্রকার হয়ে থাকে। এ সকল ভিসা বিভিন্ন ক্যাটাগরি ভিত্তিতে দুই ভাগে ভাগ করা যায়। যথা( অস্থায়ী ভিসা এবং স্থায়ী ভিসা)

যে সকল ভিসা মেয়াদ রয়েছে সেগুলোকে অস্থায়ী ভিসা বলে এবং যে সকল ভিসার মেয়াদ নেই বা স্থায়ীভাবে বসবাসের সুযোগ রয়েছে সে সকল ভিসা কে স্থায়ী ভিসা বলে।

কানাডার অস্থায়ী ভিসা গুলো
  • স্টুডেন্ট ভিসা/শিক্ষার্থী ভিসা
  • ভ্রমণ ভিসা/টুরিস্ট ভিসা
  • ওয়ার্ক পারমিট ভিসা/কাজের ভিসা
কানাডা স্থায়ী ভিসা যেগুলো

  • ফ্যামিলি ভিসা
  • ব্যবসার জন্য অভিবাসী ভিসা
  • এক্সপ্রেস এন্ট্রি প্রোগ্রাম ভিসা ইত্যাদি

সরকারিভাবে কানাডা যাওয়ার উপায়

সাধারণত আপনি দুই ভাবে কানাডায় যেতে পারবেন যথাক্রমে, সরকারি ও বেসরকারিভাবে। বেসরকারিভাবে যেতে চাইলে আপনার ঘরে যে পরিমাণ বেশি হবে। এবং সেটা করতে হবে কোন এজেন্সির মাধ্যমে যা সরকারি খরচ হয়েছে কয়েকগুণ বেশি হবে।

কিন্তু সরকারিভাবে গেলে খরচ হবে অনেক কম। সরকারি ভাবে খরচ কম হলে, চাহিদা পরিমাণ অনেক বেশি। সরকারিভাবে কানাডায় যাওয়ার জন্য আপনার কিছু যোগ্যতা থাকা লাগবে। ভিসার ধরন অনুযায়ী যোগ্যতা গুলো ভিন্ন ভিন্ন হয়ে থাকে।
  • আপনি স্টুডেন্ট ভিসায় বা সরকারিভাবে কানাডায় যেতে চাইলে সর্বনিম্ন IELTS স্কোর ৬ লাগবে।
  • আপনি যদি কাজের উদ্দেশ্যে বা ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় কানাডায় যেতে চান সে ক্ষেত্রে কোম্পানির অফার লেখার লাগবে।
  • টুরিস্ট ভিসায় কানাডায় যেতে চাইলে সে ক্ষেত্রে আপনার লাগবে বিভিন্ন দেশে ভ্রমণের অভিজ্ঞতা সনদ।

সব রকমের যোগ্যতা যদি আপনার থাকে, তাহলে আপনি কানাডার ভিসা ফরম পূরণের আবেদন করতে পারবেন। আবেদন করার সময় অবশ্যই সর্তকতা অবলম্বন করতে হবে এবং তথ্যগুলা সঠিক দিতে হবে। বিশেষ করে নামের ক্ষেত্রে কোন রকমের ভুল করা যাবে না। আবেদন ফরমে কোন তথ্য ভুল দিলে সেটা রিজেক্ট হয়ে যাবে। সেক্ষেত্রে সরকারিভাবে কানাডায় যাওয়া সম্ভব হবে না।

কানাডায় যেতে যে সকল তথ্য বা ডকুমেন্ট লাগবে

কানাডায় যেতে কোন কোন বিষয়গুলো লাগে সে সম্পর্কে অনেকের ধারণা থাকলেও বেশিরভাগ মানুষই জানে না সঠিক কোন কোন তথ্যগুলো লাগে। এ তথ্যগুলো জানার জন্য অনেকে ইন্টারনেট সার্চ দিয়ে থাকেন। সেজন্য আপনাদের জানার সুবিধার্থে যে সকল ডকুমেন্ট কানাডায় ভিসা আবেদন করতে লাগবে সেগুলো আলোচনা করা হলো।
কানাডায়-যেতে-যে-সকল-তথ্য-বা-ডকুমেন্ট-লাগবে
  • একটি বৈধ পাসপোর্ট(যার মেয়াদ সর্বনিম্ন ৬ মাস হতে হবে)
  • জন্ম নিবন্ধন
  • জাতীয় পরিচয় পত্র(যাদের বয়স ১৮ বছরের উপরে)
  • IELTS সার্টিফিকেট
  • ব্যাংক স্টেটমেন্ট( এটা অবশ্যই আপনার হতে হবে)
  • শিক্ষাগত যোগ্যতার সকল সার্টিফিকেট
  • সদ্য তোলা পাসপোর্ট সাইজের ছবি
  • মেডিকেল রিপোর্ট সার্টিফিকেট
  • পুলিশ ক্লিয়ারেন্স
  • দক্ষতার সার্টিফিকেট
  • কাজের অভিজ্ঞতার প্রমাণপত্র
  • ভিসা আবেদন ফরম
  • বিবাহিত হলে প্রয়োজনীয় প্রমাণপত্র
  • কানাডায় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অফার লেটার, যদি আপনি স্ট্যান্ড ভিসার যান সে ক্ষেত্রে
  • ভ্রমন বিষয় গেলে ভ্রমণের অভিজ্ঞতা সনদ থাকতে হবে
  • নিজ দেশে ফিরে আসার প্রতিশ্রুতি পত্র
কানাডায় যাওয়ার ক্ষেত্রে উপযুক্ত বিষয়গুলো আপনার লাগবে তবে ভিসার ক্যাটাগরি অনুযায়ী সেটা ভিন্ন ভিন্ন হতে পারে। এজন্য বেশি আবেদন করার পূর্বে এ সকল তথ্য বা ডকুমেন্টগুলো সংগ্রহ করে রাখতে হবে। যে সময় বেশি আবেদন করবেন এই কাগজপত্রগুলো যদি ঠিক না হয়, তাহলে আপনার ভিসা রিজেক্ট হয়ে যাবে।

কানাডায় যেতে কত টাকা লাগে বা কানাডা ভিসার দাম কত

কানাডায় যাওয়ার স্বপ্ন অনেক মানুষই দেখে। এজন্য পৃথিবীর অনেক দেশের মানুষ কেউ স্টুডেন্ট ভিসায় বা ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় কানাডায় পাড়ি জমাচ্ছেন। কিন্তু কানাডা ভিসার দাম কত সে বিষয়ে অনেকেরই অজানা। আপনি কি জানেন কানাডা যেতে কত টাকা লাগে। সরকারিভাবে কানাডায় যেতে চাইলে ভিসা তৈরি করতে কমপক্ষে আপনার ৫ লাখ থেকে ৬ লাখ টাকা খরচ হবে।

আপনি চাইলে দালাল বা কোন এজেন্সির মাধ্যমে কানাডার ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ করতে পারেন। সে ক্ষেত্রে আপনার জেনে বুঝে কাজ করতে হবে কারণ এখানে অনেক প্রতারক চক্র ঘুরে বেড়ায়। তাছাড়া দালানের মাধ্যমে ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আনতে খরচের পরিমাণ নির্দিষ্ট নয়। এক্ষেত্রে অনেকে ১০ লক্ষ টাকাও নিতে পারে আবার অনেকে ১৫ লক্ষ থেকে ২০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত নিতে পারে। এর জন্য সরকারিভাবে কানাডার ভিসা প্রসেসিং করায় সবথেকে ভালো যদিও সময় একটু বেশি লাগে।

কানাডা ভিসা প্রসেসিং ফি কত

কানাডার ভিসা প্রসেসিং ফি কত! যারা ভিসা আবেদন করবেন তাদের ক্ষেত্রে অবশ্যই জানা জরুরী। কেননা এটা আপনার জন্য সুবিধা হবে যে আপনি সরকারিভাবে কানাডায় যাবেন না কোন এজেন্সির মাধ্যমে যাবেন।

কানাডায় ভিসা প্রসেসিং ফি মাত্র ১৫,০০০ টাকা। সব মিলিয়ে সরকারিভাবে কানাডার ভিসা প্রসেসিং করতে সর্বমোট ৫ লক্ষ থেকে ৬ লক্ষ টাকা খরচ হয়। সেখানে দালাল বা এজেন্সি আপনার থেকে ১৫ থেকে ২০ লক্ষ টাকা নিবে। এজন্য কানাডার ভিসা প্রসেসিং এ কোথায় কত টাকা লাগবে সে বিষয়ে আপনার ধারণা থাকা উচিত।

কানাডায় কোন কোন কাজের চাহিদা বেশি

যারা কাজের উদ্দেশ্যে কানাডায় যেতে চাচ্ছেন। তাদের অবশ্যই ধারণা থাকা উচিত যে কানাডায় কোন কাজে চাহিদা বেশি। আপনি যদি জানতে পারেন কানাডায় কোন কোন কাজের উপর বেশি চাহিদা রয়েছে , তাহলে সে কাজের উপর দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা অর্জনের মাধ্যমে আপনি কানাডায় যাওয়ার জন্য আবেদন করতে পারবেন। কারণ এ সকল উন্নত দেশে দক্ষতা ও অভিজ্ঞতার মূল্যায়ন সবসময় বেশি থাকে। তাহলে আসুন জেনে নিই কানাডায় কোন কোন কাজের চাহিদা বেশি।
  • গ্রাফিক ডিজাইন
  • আইটি ডিপার্টমেন্ট
  • ইলেকট্রিশিয়ান
  • ওয়েব ডিজাইন এন্ড ডেভেলপমেন্ট
  • ডেলিভারি ম্যান
  • ড্রাইভিং
  • ক্লিনার
  • নির্মাণ শ্রমিক
  • কৃষিকাজ
  • হোটেল এন্ড রেস্টুরেন্ট
  • নার্সিং ইত্যাদি
উপরোক্ত সকল কাজে আপনি দক্ষতা অর্জনের পাশাপাশি কানাডার ভিসা আবেদন করতে পারেন । ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় কানাডায় যেতে চাইলে উপরোক্ত বিষয়গুলোর মধ্যে যেকোনো কাজের জন্য কানাডায় ভিসা আবেদন করতে পারবেন।

কানাডায় সর্বনিম্ন কত বেতন পাবেন

কানাডায় ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় যাওয়ার পূর্বে আপনার অবশ্যই জানা উচিত ? কানাডায় সর্বনিম্ন কত বেতন আসতে পারে। কারণ কোন দেশের বেতন সম্পর্কে জানতে পারলে সে দেশের অর্থনৈতিক বিষয় সম্পর্কে জানতে পারবেন।

কানাডাতে মুলত ঘণ্টা হিসাবে বেতন দেওয়া হয়। কানাডাতে ঘণ্টা হিসাবে সর্বনিম্ন বেতন ১৫.৪৫ কানাডিয়ান ডলার ,যা বাংলাদেশী টাকায় কনভার্ট করলে হবে ১২০০ টাকার মতো। এবং ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় যারা কানাডায় নতুন আসে তারা নরমাল কাজ করেও প্রতি মাসে কমপক্ষে ২ লাখ টাকার উপর ইনকাম করে।

কানাডা ভিসা আবেদন ফরম পূরণ করার নিয়ম

ভিসা আবেদন ফরম অনলাইনে পূরণ করার আগে আবেদন ফরম সংগ্রহ করতে হয়। এই ভিসা আবেদন ফরমটি আপনি চাইলে অনলাইনে কিংবা সরকারি কোনো এজেন্সির মাধ্যমে সহজেই সংগ্রহ করতে পারেন।
কানাডা-ভিসা-আবেদন-ফরম-পূরণ-করার-নিয়ম
সংগৃহীত আবেদন ফরমটি সঠিকভাবে পূরণ করে অনলাইনে আবেদন করতে হবে। আবেদন ফরমটি পূরণের সম্পূর্ণ প্রসেসটি ধাপে ধাপে পূরণ করতে হবে। আসন জেনে নিই কিভাবে কানাডায় ভিসা আবেদন ফরম পূরণ করতে হয়।

প্রথম ধাপঃ অফিসিয়াল ওয়েবসাইট ভিজিট
কানাডায় ভিসা আবেদন করতে হলে প্রথমে কানাডা সরকারি অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে হবে।
কানাডা ভিসা আবেদন ওয়েবসাইট লিংকঃcancda.ca/en/immigration
কানাডা অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে ঢুকবেন এরপর " Menu" অপশন থেকে "Immigratoin and citizenship" অপশনে ক্লিক করবেন। তারপর My Application এ ক্লিক করুন।

দ্বিতীয় ধাপঃ IRCC একাউন্ট তৈরি করুন
Sign in or create an account to apply online এই অপশনে যেয়ে একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে হবে।
অ্যাকাউন্টটি রেজিস্ট্রেশন হয়ে গেলে আপনার জিমেইলে একটি ভেরিফিকেশন কোড আসবে,ভেরিফিকেশন কোডের স্থানে এই নাম্বারটি বসিয়ে দিলে আপনার রেজিস্ট্রেশন সম্পূর্ণ হবে

তৃতীয় ধাপঃ এরপর কানাডার ভিসা আবেদন ফরম নির্বাচন করতে "Find an application form" অপশনে ক্লিক করে আপনি কি রকম বিষয় যেতে চান সেই ক্যাটাগরি অনুযায়ী ভিসা আবেদন ফরম নির্বাচন করুন।

এরপর আপনার প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে ভিসা আবেদন ফরমটি সঠিকভাবে পূরণ করুন। সবচেয়ে বেশি ভালো হয় একজন দক্ষ ও অভিজ্ঞ মানুষের সহযোগিতা নিয়ে কাজ করলে।

চতুর্থ ধাপঃ আপনার ভিসা আবেদন ফরম সঠিকভাবে পূরণ করার পর, ভিসা আবেদন ফি পরিশোধ করতে হয়। আবেদন ফি পরিশোধ করার মাধ্যমে আপনার কানাডা ভিসা আবেদন সম্পূর্ণ হবে।

বাংলাদেশ থেকে কানাডা যাওয়ার সকল তথ্য জানুন

কানাডা ভিসা সম্পর্কে যেকোনো তথ্য জানতে যোগাযোগ করুন

কানাডিয়ান হাইকমিশন, বাংলাদেশ।
ঠিকানাঃ জাতিসংঘ সড়ক, বাড়িধারা, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ

মেইলঃ dhaka@international.gc.ca

ওয়েবসাইট এড্রেসঃ www.international.gc.ca/country-pays/bangladesh/index.aspx

অফিস টাইমঃ সোমবার থেকে রবিবার সকাল ৮ টা থেকে১২.৩০ পর্যন্ত।

কানাডা ভিসা প্রসেসিং এজেন্ট ইন বাংলাদেশ

কানাডায় ওয়ার্ক পারমিট ভিসা বা স্টুডেন্ট ভিসা যে কোন বিষয়ে যেতে চাইলে আপনাকে সঠিকভাবে ভিসা প্রসেসিং করতে হবে। ভিসা প্রসেসিং এর কাজ সঠিকভাবে করার জন্য বাংলাদেশে অনেক এজেন্সি রয়েছে। তারা আবেদনকারীদের কাগজপত্র জমা দেওয়া, আবেদন ফরম পূরণ, এবং সাক্ষাৎকারের বিষয়ে সাহায্য করে থাকে। আসুন জেনে নেই কানাডা ভিসা প্রসেসিং এজেন্টের নাম ও ঠিকানা।
এজেন্সি নাম ঠিকানা ওয়েবসাইট লিংক
ভিএফএস গ্লোবাল ৫ম তলা, ডেল্টা লাইফ টাওয়ার, প্লট-৩৭, রোড-৯০, নর্থ গুলশান এভিনিউ, গুলশান-২, ঢাকা-১২১২ বাংলাদেশ https://www.vfsglobal.com/canada/bangladesh/
এপোন ট্যুরস ২১/১,গুলশান-২,ঢাকা-১২১২,বাংলাদেশ https://apontours.com/canada-visa
এক্সেলেন্স ইমিগ্রেশন ৩০১, ৮ম তলা, ইয়ং সেন্টার ২২/এ, রোড-১৪,ধানমন্ডি,ঢাকা১২০৫, বাংলঅদেশ https://www.excellenceimmigrationbd.com/canada-visa/
সীমান্ত ব্রিজ ৭/১, গুলশান-২,ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ https://www.borderbridge.com.bd/canada-visa/
এস এ এসোসিয়েটেস https://saavisa.com/
Airwaysbd https://airwaysbd.com/canada-visa-from-bangladesh
উপরোক্ত যে কোন এজেন্সির সঙ্গে যোগাযোগের মাধ্যমে কানাডার ভিসা প্রসেসিং সম্পর্কিত যেকোন বিষয় আপনি জানতে পারবেন। আপনি চাইলে তাদের মাধ্যমে কানাডার ভিসা প্রসেসিংয়ের কাজ করে নিতে পারবেন। তবে এমন অনেকে এজেন্সি রয়েছে তারা প্রতারণা করে থাকে। এজন্য আপনাকে অবশ্যই যে এজেন্সির মাধ্যমে আপনি কাজ করবেন তা সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেবেন। এবং কানাডার ভিসা প্রসেসিং এর ফি বাবদ ১৫০০০ টাকা দিতে হবে।

কানাডায় যেতে বয়স কত লাগবে

কত বছর বয়স থেকে কানাডায় যাওয়া যায়, সেটা সাধারণত আপনি কোন ভিসায় কানাডা যাবেন তার উপর নির্ভর করে। কারণ মানুষ বিভিন্ন উদ্দেশ্যে কানাডা পাড়ি জমে থাকে। আসন জেনে নিই কানাডা যেতে কত বয়স লাগবে।

  • আপনি যদি ওয়ার্ক পারমিট ভিসা কানাডায় যেতে চায় তাহলে আপনার সর্বনিম্ন বয়স ২১ বছর হতে হবে।
  • স্টুডেন্ট ভিসায় বা অন্যান্য ভিসায় কানাডায় যেতে সর্বনিম্ন বয়স ১৮ বছর হতে হবে।
  • আপনি যদি সরকারিভাবে কানাডায় যেতে চান তবে এখানে বয়স কোন বিষয় নয়। তবে কোন কারণে আপনি কানাডায় যাবেন সে শর্তগুলো পূরণ করতে হবে। সেটা না হলে আপনি কানাডায় ভিসা পাবেন না।

লেখকের মন্তব্য

প্রিয় পাঠক আজকে বাংলাদেশ থেকে ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় কিভাবে কানাডা যাওয়া যায় সে বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য আপনাদের সামনে তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। আশা করছি আমার এই আর্টিকেলটি পড়লে আপনার অনেক উপকারে আসবে।

যাওয়ার পূর্বে একটা কথাই বলবো আপনার কানাডা যেতে ইচ্ছা হলে সরকারিভাবে যাবেন। এবং যে সকল কাজের চাহিদা বেশি সে সকল কাজের বিষয়ে দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা অর্জন করে যাওয়ায় ভালো। আমার এই পোস্টটি যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে অবশ্যই শেয়ার করবেন এবং আমাদের সাথে থাকবেন, ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url