অস্ট্রেলিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ২০২৫

 

আপনি কি ২০২৫ সালে ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় অস্ট্রেলিয়া যেতে চাচ্ছেন। অস্ট্রেলিয়া যেতে কিভাবে আবেদন করতে হয়, অস্ট্রেলিয়া যেতে কত খরচ লাগবে এবং বেতন কত এ সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন। তাহলে এই পোস্টটি আপনার জন্য। ২০২৫ সালে অস্ট্রেলিয়া যেতে কি কি প্রসেস করতে হবে সম্পূর্ণ বিষয় থাকছে এই আর্টিকেলের মধ্যে। এজন্য ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় অস্ট্রেলিয়া যেতে সম্পূর্ণ পোস্টটি ভালোভাবে পড়ুন।
অস্ট্রেলিয়া-ওয়ার্ক-পারমিট-ভিসা-২০২৫
অধিকাংশ মানুষের কাছে অস্ট্রেলিয়া একটি স্বপ্নের দেশ। কারণ অস্ট্রেলিয়া জীবনযাত্রার মান অনেক উন্নত, উন্নত চিকিৎসা ব্যবস্থা, উচ্চ বেতনে চাকরির সুযোগ, স্থায়ীভাবে বসবাসের সুযোগ এবং অস্ট্রেলিয়ায় কাজের সম্ভাবনা প্রচুর। এছাড়ও দক্ষ শ্রমিকের চাহিদা রয়েছে অস্ট্রেলিয়াতে। এজন্যে ওয়ার্ক পারমিট বিষয়ে অস্ট্রেলিয়া যেতে চাইছেন, তারা এই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণরূপ করুন।

অস্ট্রেলিয়া ভিসা ক্যাটাগরি

অস্ট্রেলিয়ান সরকার তাদের দেশে প্রবেশের জন্য বিভিন্ন রকমের ভিসা প্রদান করে থাকে।বাংলাদেশ থেকে অস্ট্রেলিয়া যাওয়ার বিভিন্ন ক্যাটাগরির ভিসা প্রদান করে থাকে অস্ট্রেলিয়া সরকার। তবে উদ্দেশ্য অনুযায়ী ক্যাটাগরি আলাদা আলাদা হয়ে থাকে। আসুন জেনে নিই অস্ট্রেলিয়া সরকার কোন কোন ক্যাটাগরির ভিসা প্রদান করে থাকে।
টুরিস্ট ভিসাঃ অস্ট্রেলিযা ভ্রমণের জন্য সরকার টুরিস্ট ভিসা প্রদান করে থাকে। টুরিস্ট ভিসা দুই ধরণের হয়ে থাকে যথা

১.ইলেকট্রনিক ট্রাভেল অথরিটি(সাবক্লাস ৬০১):অস্ট্রেলিয়া সরকার এই ভিসা সাধারণত তিন মাসের জন্য প্রদান করে থাকে। স্বল্প সময় ভ্রমণের জন্য এই ক্যাটাগরিতে ভিসা আবেদন করতে হয়।

২.ভিজিটর ভিসা(সাব ক্লাস ৬০০): ভিজিটর ভিসাার মেয়াদ সাধারণত ১২ মাসের জন্য প্রদান করে থাকে । যারা দীর্ঘ সময়ের জন্য অস্ট্রেলিয়া ভ্রমণ করতে চান তাদের জন্য ভিজিটর ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে।

স্টুডেন্ট ভিসা( সাবক্লাস৫০০) : যারা অস্ট্রেলিয়া পড়াশোনা করার জন্য যেতে চান তারা স্টুডেন্ট ভিসার মাধ্যমে এই সুযোগ পাবে। অবশ্য চাইলে পড়াশোনার পাশাপাশি পার্টটাইম কাজ করার সুযোগ পাবেন। এক্ষেত্রে অবশ্যই আপনকে ফুল টাইম যেকোন কোর্সে ভর্তি হতে হবে।

ওয়ার্ক পারমিট ভিসা : অস্ট্রেলিয়া প্রবাসীদের জন্য বিভিন্ন রকমের কাজের ভিসা রয়েছে। আপনি চাইলে ওয়ার্ক পারমিট ভিসার মাধ্যমে এসকল কাজে অস্ট্রেলিয়া যেতে পারেন। অস্ট্রেলিয়ায় ২০২৫ সালে ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় ক্ষেত্রে যেসকল ভিসায় আপনি আবেদন করতে পারবেন।

  • স্কিল নোমিনেটেড ভিসা (সাব ক্লাস ১৯০)
  • স্কিল ইন্ডিপেন্ডেন্ট ভিসা (সাব ক্লাস ১৮৯)
  • রিলিজিয়াস ওয়ার্কার ভিসা (সাব ক্লাস ৪২৮)
  • স্কিল ওয়ার্ক রিজওনাল ভিসা (সাব ক্লাস৪৯১)
  • এমপ্লোয়ার নমিনেশন স্কিম ভিসা (সাব ক্লাস১৮৬)
  • টেম্পোরারি স্কিল শর্টেজ ভিসা (সাব ক্লাস ৪৮২)
  • ডিসটিংগুশড ট্যালেন্ট ভিসা (সাব ক্লাস ৮৫৮)
  • স্কিল ওয়ার্ক রিজিওনাল ভিসা (সাব ক্লাস ১৯০)
  • শর্ট-সেট স্পেশালিস্ট ভিসা (সাব ক্লাস ৪০০)
  • ওয়ার্কিং হলিডেস ভিসা (সাব ক্লাস ৪১৭)

অস্ট্রেলিয়ায় যারা ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় যায়, তাদের বিভিন্ন ক্যাটাগরির উপর নির্ভর করে এ সকল ভিসা প্রদান করা হয়। এজন্যে ওয়ার্ক পারমিট ভিসা অস্ট্রেলিয়া যাওয়ার জন্য আপনাকে যে কোন একটি পেশায় অবশ্যই দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা অর্জন করতে হবে।

অস্ট্রেলিয়া ভিসা আবেদন ফরম সংগ্রহ

অস্ট্রেলিয়া ভিসার জন্য আগে ভিসা আবেদন ফরম সংগ্রহ করতে হয় , যেকোন ক্যাটাগরির ভিসার জন্য এই ফরম আগে প্রয়োজন। এই ফরম ছাড়া অনলাইনে আবেদন করা যাবে না। এজন্য আবেদন করার পূর্বে অবশ্যই আপনাকে অস্ট্রেলিয়া ভিসা আবেদন ফরম সংগ্রহ করতে হবে এবং ফরমটি সঠিকভাবে পূরণ করতে হবে। অস্ট্রেলিয়া ভিসা আবেদন ফরম সংগ্রহের জন্য বাংলাদেশ -অস্ট্রেলিয়া সরকারের অনুমদিত ভিসার অফিসিয়াল ওয়েবসাইট থেকে সংগ্রহ করতে হবে।

অস্ট্রেলিয়া ভিসা আবেদন করার নিয়ম

বর্তমান সময়ে সরকারিভাবে অস্ট্রেলিয়া যাওয়ার জন্য আবেদন করা যায়। বাংলাদেশ থেকে অনলাইনে মাধ্যমে বিভিন্ন ক্যাটাগরির ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন। যেমন ওয়ার্ক পারমিট ভিসা, ভ্রমণ ভিসা, স্টুডেন্ট ভিসা ইত্যাদি।
অস্ট্রেলিয়া-ভিসা-আবেদন-করার-নিয়ম

  • আপনি যদি অনলাইনে মাধ্যমে অস্ট্রেলিয়া ভিসা আবেদন করতে চান তাহলে প্রথমে অস্ট্রেলিয়া ইমিগ্রেশন ওয়েবসাইটে ভিজিট করতে হবে এবং সকল তথ্য সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে হবে।
  • এরপর অস্ট্রেলিয়া ইমিগ্রেশন ওয়েবসাইটে একটি অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে।
  • এরপর আপনার উদ্দেশ্য অনুযায়ী বা আপনি অস্ট্রেলিয়ায় কে উদ্দেশ্যে যাবেন সেটা নির্বাচন করতে হবে।
  • আপনার ভিসা ক্যাটাগরি অনুযায়ী ভিসা আবেদন ফরম সংগ্রহ করতে হবে। অবশ্যই প্রয়োজনীয় কাগজপত্র এবং নির্ধারিত ফি পরিশোধ করতে হবে।
  • এরপর প্রয়োজনীয় কাগজপত্র এবং আবেদন ফরম অনলাইনে জমা দিতে হবে। এভাবে আপনি অস্ট্রেলিয়া ভিসা আবেদন ফরম সম্পূর্ণ করতে পারবেন।

ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় অস্ট্রেলিয়া যেতে কি কি প্রয়োজন

আপনি ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় অস্ট্রেলিয়া যেতে চাচ্ছেন, কিন্তু সঠিক জানেন না অস্ট্রেলিয়া যেতে কি কি প্রয়োজন। ভিসা ক্যাটাগরি অনুযায়ী আপনার যোগ্যতা এবং কাগজপত্রের কিছু ভিন্নতা হতে পারে। তবে যে সকল প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ছাড়া আপনি অস্ট্রেলিয়া ভিসা আবেদন করতে পারবেন না, আসুন সেগুলো সম্পর্কে সঠিক তথ্য জেনে নেই
  • ই পাসপোর্ট (পাসপোর্ট এর মেয়াদ মিনিমাম ছয় মাস হতে হবে)
  • পুলিশ ভেরিফিকেশন সার্টিফিকেট
  • ইংরেজি ভাষার উপর দক্ষতার সার্টিফিকেট(আই এলটিএস ৫.৫)
  • শিক্ষাগত যোগ্যতা সার্টিফিকেট
  • জাতীয় পরিচয় পত্র
  • কাজের অভিজ্ঞতা পত্র
  • ব্যাংক স্টেটমেন্ট
  • সাদা ব্যাকগ্রাউন্ড এর দুই কপি ছবি
  • অস্ট্রেলিয়ান ভিসা আবেদন ফরম
  • নিয়োগ কর্তা কর্তৃক অনুমতি পত্র
  • মেডিকেল সার্টিফিকেট
  • ক্যাটাগরি অনুযায়ী ভিসা ফি ইত্যাদি

মনে রাখবেন: কখনই ভুল তথ্য দিবেন না। প্রয়োজনে একজন ইমিগ্রেশন এজেন্টের সাহায্য নিন। সে আপনার আবেদনের কাজটি সহজ ভাবে করতে সাহায্য করবে।
সর্বশেষ তথ্যের জন্য অস্ট্রেলিয়া সরকারের ওয়েবসাইট নিয়মিত ভিজিট করুন। কারণ অস্ট্রেলিয়া ভিসা প্রক্রিয়া সবসময় পরিবর্তিত হয়। এজন্য সর্বশেষ তথ্য পাওয়ার ক্ষেত্রে অস্ট্রেলিয়া ভিসার ওয়েবসাইট ভিজিট করতে হবে।

উপরোক্ত এই সকল তথ্যগুলো আপনার ভিসা আবেদনের সঙ্গে অবশ্যই লাগবে। যাদের এ সকল ডকমেন্ট সঠিকভাবে উপস্থাপন না করতে পারলে আপনার আবেদন গ্রহণযোগ্য হবে না।

ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় অস্ট্রেলিয়ায় যেসকল কাজ পাবেন ২০২৫

বিশ্বের উন্নত দেশের মধ্যে অস্ট্রেলিয়া অন্যতম। এদেশে প্রচুর কাজের সম্ভাবনা রয়েছে, এজন্য প্রতিবছর কর্মসংস্থানের জন্য অস্ট্রেলিয়া মানুষ পাড়ি জমায়। অস্ট্রেলিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা কয়েকটি ক্যাটাগরি রয়েছে যেমন,
ওয়ার্ক-পারমিট-ভিসায়-অস্ট্রেলিয়ায়-যেসকল-কাজ-পাবেন-২০২৫

টেম্পোরারি স্কিল শর্টেজ ভিসা : স্বল্প সময়ে কাজের জন্য অস্ট্রেলিয়া যাওয়ার জন্য টেম্পোরারি স্কিল শর্টেজ ভিসায় আবেদন করতে হয়।

স্কিল নমিনেটেড ভিসা: বাংলাদেশীদের জন্য ওয়ার্ক পারমিট বিষয়ে ক্ষেত্রে আরেকটি বিষয় হলো স্কিল নোমিনেটেড ভিসা। কোন কোম্পানির স্পনচারশীপের মাধ্যমে আপনি অস্ট্রেলিয়া যেতে পারবেন। আপনার দক্ষতা বা অভিজ্ঞতার জন্য কোন কোম্পানি কর্মী হিসেবে আপনাকে আমন্ত্রণ জানায়।

স্কিল ইন্ডিপেন্ডেন্ট ভিসা: আপনি যদি কোন বিষয়ে অভিজ্ঞ বাদক হয়ে থাকেন এবং ইঞ্জিনিয়ার হলে এই ভিসার মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন। তখন আপনি কোন কোম্পানির স্পন্সারশিপ ছাড়াই আবেদন করে অস্ট্রেলিয়া যেতে পারবেন।

এমপ্লয়ার নমিনেশন স্কিম: অস্ট্রেলিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসার মধ্যে বাংলাদেশীদের জন্য সবচাইতে ভালো ভিসার মধ্যে এমপ্লয়মেন্ট নমিনেশন স্কিম একটি। এ ভিসার মাধ্যমে আপনি অস্ট্রেলিয়ায় দীর্ঘদিন কাজ করার সুযোগ পাবেন। তবে অস্ট্রেলিয়া কর্মরত কোন ব্যক্তি আপনাকে এ ভিসা দিতে পারবে।

এছাড়াও ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় অস্ট্রেলিয়ায় গিয়ে আপনি আরো অনেক রকমের কাজ করতে পারবেন। আসুন জেনে নিই ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় অস্ট্রেলিয়ায় আপনি কি কি কাজ পাবেন।
  • ড্রাইভিং এর কাজ
  • ফুট প্যাকেজিং এর কাজ
  • কৃষি কাজ
  • গবাদি পশু পালন
  • মেকানিক্যাল কাজ
  • লেবার হিসেবে কাজ
  • কনস্ট্রাকশনের কাজ 
  • ক্লিনার হিসেবে কাজ ইত্যাদি

আপনি অস্ট্রেলিয়া উপরোক্ত বিষয় গুলোর মধ্যে যে কোন কাজ করতে পারবেন। তবে ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য এ সকল কাজের আপনার অভিজ্ঞতা সার্টিফিকেট দেখাতে হবে।

অস্ট্রেলিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় যেতে কত টাকা লাগবে

অস্ট্রেলিয়ায় ওয়ার্ক পারমিট ভিসা বাংলাদেশিদের জন্য অনেক রয়েছে। ভিসার ধরনের অনুযায়ী একেক ভিসার আবেদন খরচ এক এক রকম হয়ে থাকে। অস্ট্রেলিয়া ভিসা খরচ সাধারণত ভিসার উপর নির্ভর করে। অস্ট্রেলিয়ায় সাধারধ ভিসা খরচ AUD 1,000 থেকে AUD 10,000 এর মধ্যে সিমাবদ্ধ হতে পারে। আসুন জেনে নিই অস্ট্রেলিয়া কাজের ভিসা এবং ভিসা খরচ সম্পর্কে।
  • অস্থায়ী দক্ষতা ঘাটতি ভিসা (Subclass 482):
  1. স্বল্পমেয়াদী স্ট্রিম :AUD 1,26
  2. মধ্যমেয়াদী স্ট্রিম AUD 2,645
  • দক্ষ আঞ্চলিক (অস্থায়ী) ভিসা (Subclass 132): AUD 4045
  • স্পন্সরকৃত ভিসা (Subclass 132): AUD 4045
  • বিশিষ্ট প্রতিভা ভিসা (Subclass 132): AUD 4110
  • ব্যবসায়িক ভিসা (Subclass 132):AUD 7,855
অন্যান্য খরচ : এছাড়াও আরো অনেক খরচ আছে যেগুলো আপনাকে করতে হবে যেমন মেডিক্যাল রিপোট, পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ইত্যাদি । এগুলো আপনার পরিবেশের উপর নির্ভর করে।

মনে রাখবেন ভিসা ফি এবং অন্যান্য যেসকল খরচ হয় সেগুলো সময়ের সাথে পরিবর্তন হতে পারে। এজন্য সর্বশেষ তথ্য জানতে অস্ট্রেলিয়া সরকারের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন।

অস্ট্রেলিয়া কজের ভিসা ২০২৫ কত লাগবে

অস্ট্রেলিয়া কাজের উপর নির্ভর করে ভিসার খচর নির্ধারণ করে থাকে। এখানে ভিসার মেয়াদের উপর ভিসা খরচ হয়। এছাড়াও সরকারি ও কোম্পানি মধ্যে ভিসা খরচের পার্থক্য হয়। যাইহোক, অস্ট্রেলিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা বা কাজের ভিসা সর্বনিম্ন ৮,০০,০০০ লক্ষ থেকে সর্বোচ্চ ১২,০০০০০ লক্ষ পর্যন্ত হতে পারে। কিন্তু কাজের ধরণ ,কোম্পানি, স্পসর এর কারণে ভিসা খরচ কম বেশি হতে পারে। তবে আপনি কোন এজেন্সির মাধ্যমে যেতে চান তাহলে এ খরচ আরো বৃদ্ধি পাবে।

লেখকের মন্তব্য

অস্ট্রেলিয়ায় ওয়ার্ক পারমিট বিষয়ে যাওয়া ভাগ্যের ব্যাপার। তবে যদি আপনার দক্ষতা যোগ্যতা ও অস্ট্রেলিয়ার কাজের অভিজ্ঞতা থাকে তাহলে আপনি ওয়ার্ক পারমিট ভিসা অর্জন করতে সক্ষম হবেন। এজন্য আপনি অস্ট্রেলিয়া যাওয়ার স্বপ্ন দেখেন তাহলে আজ থেকে প্রস্তুতি নেয়া শুরু করেন।

আমাদের এই পোস্টটি যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করে দেবেন। এবং নিয়মিত আমাদের পেজে ভিজিট করুন এবং নতুন নতুন তথ্য পাওয়ার জন্য ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url