চুল পড়ার কারণ এবং কিভাবে চুল পড়া বন্ধ করার উপায়
চুল পড়ার সমস্যা নিয়ে আপনি খুব চিন্তিত ,ভাবছেন কি করে চুল পড়া বন্ধ করা যায়। চুল পড়তে পড়তে মাথায় টাক পড়ে যাচ্ছে এবং মেয়েদের চুল পড়তে পড়তে মাথার চুল একদম কমে গিয়েছে চিন্তার কোন কারণ নেই।চুল পড়া বন্ধে এমন কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ পদ্ধিতি আলোচনা করা হলো যা ব্যবহারের ফলে আপনার চুল পড়া নিমিষেই বন্ধ হয়ে যাবে।
চুল পড়া ছেলে বা মেয়েদের একটি স্বভাবিক প্রক্রিয়া ,বিশেষ করে আবহাওযা পরিবর্তনের সাথে,ঋতু পরিবর্তনের ফলে চুল রুক্ষ ,মাথায় খুশকী এছাড়াও পরিবেশ দূষণ ও ভেজাল প্রসাধনীর কারণে মুলত চুল পড়ে থাকে। অনেকের বংশগত কারণে চুল পড়ে থাকে।ফলে এই সমস্যা প্রায় ঘরে ঘরে।
আমাদের যুব সমাজের চুল পড়া নিয়ে দুশ্চিন্তার অবকাশ নেই।এই চুল পড়া সমস্যার এমন কিছু সমাধান রয়েছে যা আপনাদের সামনে তুলে ধরার চেষ্টা করছি । আসুন জেনে নিই কি কি কারণে চুল পড়ে এবং চুল পড়া বন্ধের উপায় গুলো আসলে কি।
ভুমিকা
চুল আমাদের সৌন্দয্য অনেকাংশে বৃদ্ধি করে কিন্তু এই চুল যখন পড়ে যায় তখন আমাদের চিন্তার শেষ থাকে না।বিশেষ করে চুল রুক্ষ হাওয়া ,খুশকি,পরিবেশ দূষণ, ভেজাল পণ্য এবং শািরিরীক সমস্যা ইত্যাদি বিভিন্ন কারণে আমাদের চুল পড়তে পারে। এই চুল পড়া বন্ধে উচিত হবে চুলের একটু বাড়তি যত্ন নেওয়া। যাই হক আসুন জেনে নিই চুল পড়ার কারণ এবং বন্ধে কি করা উচিত।
চুল পড়ার কারণ বা লক্ষণ কি কি
বিভিন্ন কারণে চুল পড়তে পারে সেটা হতে পাড়ে চুলের রুক্ষভাব,মাথায় খুশকি বা শারিরিক কোন সমস্যা ইত্যাদি। কিন্তু কি কারণে মাথার চুল পড়ে যায় সেটা আপনার জানা আসে কি। আসন জেনে নিই কি কারণে মাথার চুল পড়ে যায় সে সম্পর্কে গুরুত্বপুর্ণ কিছু তথ্য।
জেনেটিক্সঃ জেনেটিক্স হলো বংশগত ভাবে চলে আসা কোন বিষয় যেমন আমার দাদার ছিল সেটা আমার বাবার হয়েছে এবং পরবর্তীতে সেটা আবার আমার হয়েছে। প্রচলিত কারণগুলির মধ্যে অন্যতম হলো বংশগত ভাবে চুল পড়া। বংশগত এই সমস্যা পুরুষ বা মহিলা উভয়ের হতে পারে।
হরমোন পরিবর্তনঃ হরমোনের সমস্যা বা পরিবর্তনের কারণে পুরুষ বা মহিলদের চুল পড়ে যেতে পাড়ে। মহিলাদের গর্ভাবস্থা,প্রসব,বা মেনোপজ ইত্যাদি কারণে হরমোনের মাত্রা উঠানামা করে ,যার ফলে মেয়েদের চুল পড়ে।
রোগ ও ঔষুধঃ বিভিন্ন ধরনের রোগ যেমন হার্টের সমস্যা ,বাত,গেঁটেবাত ,উচ্চ রক্তচাপ,ইত্যাদি কারণে চুল পড়ে যেতে পাড়ে। ঔষুধ যেমন কেমোথেরাপি ও রেডিয়েশন থেরাপি ঔষুধ ইত্যাদি আরো কিছু ঔষুধের রয়েছে যার রিঅ্যাকশনের কারণে চুল পড়তে পাড়ে।
পুষ্টির অভাবঃ প্রয়োজনীয় পুষ্টির অভাবে আমাদের মাথার চুল পড়ে যেতে পাড়ে।ভিটামিন ,প্রোটিন, আয়রন ,এবং জিঙ্ক এর মতো মাইক্রোনিউট্রিয়েন্টের অভাব স্বাস্থের উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে, যার ফলে চুল পড়ে যায়।
এছাড়াও আরো কিছু কারণ হয়েছে যার কারণে আমাদের মাথার চুল বা শরিরের উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে।
- মানসিক অবস্থা বা অতিরিক্ত চিন্তা, মানসিক চাপ এসকল কারণে চুল পড়তে পাড়ে ।অতিরিক্ত চিন্তা বা মানুষিক চাপে অনেকে চুল টানাটানি করে এসকল কারণেও চুল পড়তে পারে।
- চুলের স্টাইল আঁটসাট করে চুল বাধলে, এবং বিনুনি পড়লে চুলে অতিরিক্ত চাপ পড়তে পারে ফলে চুল পড়ে যেতে পড়ে ।
- চুলে অতিরিক্ত স্টাইল , ঘন ঘন চুলে কালার করা এবং অতিরিক্ত ক্যামিক্যাল যুক্ত প্রসাধনী ব্যবহার ইত্যাদি কারণে চুল পড়ে যেতে পাড়ে।
চুল পড়া বন্ধ করার উপায় সম্পর্কে জানুন
আপনার মাথা থেকে চুল হারিয়ে যাচ্ছে। হারানাে চুল কিভাবে ফিরিয়ে আনা যায় এই চিন্তায় আপনি বিভর হয়ে আসেন । তবে আসুন জেনে নিই কিভাবে চুল পড়া বন্ধ করা যায় বা হারানো চুল ফিরিয়ে আনা যায়।
আমলকির তেলঃ চুল পড়া বন্ধ করতে আমলকির তেল খুবই কার্যকারি একটি উপাদান।নিয়মিত আমলকির তেল ব্যবহারে ফলে চুল পড়া কমবে,চুল বৃদ্ধিতে সাহায্য করবে এবং চুল হবে স্বাস্থবান ও মজবুত । আমলকির তেল ব্যবহার করতে প্রথমে আমলকির গুড়া ২৫০ গ্রাম নিয়ে ৫০০ মিলি নারকেল তেলের মিশিয়ে ১-২ ঘণ্টা মৃদু আঁচে সিদ্ধ করেন। এরপর ঠান্ডা করে ছেঁকে নিন।এই তেল সপ্তাহে দুই -তিনবার মথায় লাগান দেখবেন আপনার চুল পড়া কমে গিয়েছে এবং চুলের গোড়া হয়েছে অনেক শক্তিশালী।
পেয়াজ রসঃ চুল পড়া বন্ধে পেয়াজের রস খুবই কার্যকারী ও জনপ্রীয় প্রাকৃতিক উপাদান। পেয়াজের মধ্যে রয়েছে সালফার যা চুলের ফলিকলগুলোকে করে পুনর্জীবিত এবং চুলের বৃদ্ধি ঘটায়।এছাড়াও পেয়াজে রয়েছে অ্যান্টিব্যাক্টেরিয়াল উপাদান যা মাথায় স্ক্যাল্প ইনফেকশন ও খুশকি পতিরোধ করে।
আরো পড়ুনঃমুখে ব্রণ দূর করার প্রাকৃতিক উপায়
প্রথমে ২-৩ টি পেয়াজ নিয়ে ব্লেন্ডার করে রস বের করে নিন। এবং এই রস ভালোভাবে চুলের গোড়ায় লাগান এবং প্রায় আধা ঘণ্টা অপেক্ষা করুন। তারপর ঠান্ডা পানি দিয়ে মাথা শ্যাম্পু করুন।এভাবে কয়েক বার লাগালে দেখবেন মথার চুল পড়া অনেকাংশে কমে গিয়েছে এবং মাথার খুশকি দূর হয়েছে।
অ্যালোভেরাঃ অ্যালোভেরা জেল চুল পড়া কমাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। এটি চুলের পুষ্টি যোগায় এবং মাথার খুশকি কমাতে সাহায্য করে। অ্যালোভেরা জেল মাথায় লাগিয়ে কিছুক্ষণ অপেক্ষা করার পর ধুয়ে ফেলুন দেখবেন আপনার চুল উজ্জল ও শাইনিং দেখাচ্ছে।
অ্যালোভেরা পাতা থেকে জেল বের করুন এবং সেটি মাথায় ভালোভাবে লাগিয়ে নিন। কিছুক্ষণ অপেক্ষা করুণ এবং শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এভাবে নিয়মিত অ্যালোভেরা ব্যবহার করুণ দেখবেন আপনার চুল পড়া অনেকাংশে কমে গিয়েছে এবং খুুুুুুুুুুশকি দূর হয়েছে।
নারিকেল তেলঃ লরিক এসিড নামক এক ধরনের উপাদান রয়েছে নারকেল তেলের মধ্যে। লরি ক্যাসেট মূলত এক ধরনের ফ্যাটি অ্যাসিড যা চুলের গোড়ায় প্রবেশ করে এবং চুলকে প্রোটিনের ক্ষতিকর প্রভাব থেকে মুক্ত রাখে। একটি পরীক্ষায় দেখা গেছে যে নারিকেল তেল মাইক্রোবায়োমকে শক্তিশালী করে এবং মাতার ত্বকের স্বাস্থ্য উন্নতি করে।
নারিকেল তেল সব থেকে ভালো কাজ করে গোসলের আগে আপনি যদি নারিকেলদের মাথায় ভালো করে মেসেজ করেন বা রাতে মাথায় নারিকেল তেল ব্যবহার করেন।নারিকেল তেল ব্যবহারে মাথা ঠান্ডা রাখে।
গরম তেল মেসেজঃ চুল পড়া বন্ধ করা বা কমানোর সবচেয়ে ভালো একটি পদ্ধতি হল মাথায় গরম তেল মেসেজ করা বা মালিশ করা। এই গরম তেল মেসেজের ফলে চুলের ফলিকলগুলোতে রক্ত প্রবাহ বৃদ্ধি পায় এবং চুল শক্তিশালী হয় এবং মাথার ত্বকে কন্ডিশনার বৃদ্ধি করে। ফলে আপনার চুল পড়া বন্ধ হবে।মাথায় মেসেজ করার জন্য বাদাম বা নারিকেল তেল হালকা গরম করে নিন তারপর ভালোভাবে মাথায় মেসেজ করুন তাহলে ভালো উপকার পাবেন।
লেবু ব্যবহারঃ চুল পড়া বন্ধে লেবু ব্যবহার করতে পারেন এতে ভালো উপকার পাবেন।লেবুর মধ্যে রয়েছে সিনাপিক অ্যাসিড যা চুল পড়া বন্ধ,মাথায় চুল বৃদ্ধির পাশাপাশি মাথার ত্বককে সুস্থ রাখে। চুল পড়া বন্ধের জন্য গোসলের নুন্যতম ১৫ মিনিট আগে লেবুর রস মাথায় ভালোভাবে লাগান তারপর শ্যাম্পু করুন। আপনি চাইলে তেলের সাথে লেবু ব্যবহার করতে পারবেন।
মেথির ব্যবহারঃ চুল পড়া বন্ধের জন্য সবচেয়ে ভালো এবং কার্যকারি উপাদান হলো মেথি ব্যবহার করা। এটি ব্যবহার করার জন্য পরিস্কার পানিতে মেথি সারারাত ভিজিয়ে রাখুন এবং সকালে সেটিকে পেস্ট তৈরী করুন। তারপর চুলের গোড়াসহ সমস্ত চুলে ভালােভাবে লাগান এবং শুকিয়ে যাওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। চুল ভালোভাবে শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এভাবে নিয়মিত মেথি ব্যবহারের ফলে চুল পড়া ও মাথার খুশকি কমে যাবে এবং চুল দেখাবে উজ্জল।
কারিপাতার ব্যবহারঃ চুল পড়া রোধে কারিপাতার গুরুত্ব অপরিসীম। কারিপাতার মধ্যে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা চুল পড়া রোধে সাহায্য করে।এটি ব্যবহারের জন্য তাজা কারিপাতা একটি পেস্ট তৈরী করুন এবং মাথায় ভালোভাবে লাগান শুকিয়ে যাওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করুন এবং ভালো শ্যম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। আপনার চুল হবে স্লিকি ও উজ্জল এবং কমবে চুল পড়া।
ডিমের ব্যবহারঃ ডিম ব্যবহারের মাধ্যমে ও চুল পড়া রোধ করা যায়। ডিমের মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন ও বায়োটিন যা চুলের জন্য অনেক উপকারী।চুল পড়া বন্ধের জন্য ডিমে সাথে টকদই, অলিভ অয়েল ইত্যাদি মিশিয়ে হেয়ার মাস্ক করুন এবং চুলে লাগান।এতে করে আপনার চুল হবে উজ্জল ,স্লিকি ও মজবুত।
ক্যাস্টর অয়েলঃ ক্যাস্টর অয়েল বা ভ্যাল্লার তেল চুলের যত্নে খুবই উপকারি একটি উপদান। ক্যাস্টর অয়েল ব্যবহারের ফলে চুল দ্রুত বৃদ্ধি পাবে,চুল পড়া বন্ধ হবে এবং চুল হবে উজ্জল। নারিকের তেলের সাথে ক্যাস্টর অয়েল মিশিয়ে নিয়মিত চুলে ব্যবহার করুন তাহলে দ্রুত সমাধান পাবেন।
চুল পড়া বন্ধে প্রয়োজনীয় ভিটামিন সমুহ
চুল পড়া বন্ধের জন্য শুধু বাহ্যিকভাবে যত্ন নিলেই হয় না চুল ভালো ও সুস্থ সবল রাখতে ভিটামিন ও পুষ্টির প্রয়োজন পড়ে। শরীরে ভিটামিন ও পুষ্টির অভাব হলে চুল পড়ে যায় এবং চুলের আগা ফাটা এবং চুলের শুস্কতার সমস্যা সহ বিভিন্ন রকমের সমস্যা দেখা দেয়।
সকল সমস্যা থেকে চুলকে রক্ষা করার জন্য বিভিন্ন রকমের উদ্ভিদ উপাদান দিয়ে অনেক রকমের প্রসাধনী তৈরি হয়েছে। আসুন জেনে নিই চুলকে সুস্থ সবল ও চুল পড়া রক্ষায় প্রয়োজনীয় ভিটামিন ও পুষ্টিকর উপাদান গুলো কি কি বা কোন জাতীয় ভিটামিন চুল পড়া কমাবে সে সম্পর্কে।
ভিটামিন এঃ শরীরে কার্যপ্রণালী সঠিকভাবে কাজ করতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ প্রয়োজন। চুল ভালো রাখতে এবং চুলের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধিতে ভিটামিন এ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। ভিটামিন এ মাথার ত্বকের আর্দ্রতা বজায় রাখে এবং ফ্রি রেডিক্যাল এর বিরুদ্ধে কাজ করে। ফলে চুলের চিটচিটেভাব থাকে না, চুল পড়া অনেকাংশে কমে যায়ে এবং চুল দ্রুত বৃদ্ধি পায়। ভিটামিন এ সমৃদ্ধ খাবার যেমন পালং শাক, টমেটো, মিষ্টি আলু, গাজর, পেঁপে, লাল মরিচ ইত্যাদি।
ভিটামিন বিঃ চুল পড়া কমাতে , চুলের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি চুলের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে এবং চুল বৃদ্ধিতে ভিটামিন বি বা বায়োটিন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। ভিটামিন বি বা বায়োটিন সমৃদ্ধ খাবার যেমন পাতাবহুল সবজি ,শস্য, বাদাম ইত্যাদি। ভিটামিন বি পানিতে দ্রবণীয় একটি উপাদান যা চুলকে মজবুত করে,চুল বৃদ্ধি করে এবং চুলের ক্ষয় পূরণ করে। চুল পড়া কমানোর পাশাপাশি চুলকে করে শাইনিং ও উজ্জ্বল।
ভিটামিন ইঃ ভিটামিন ই একটি এন্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ উপাদান যা চুলের স্বাস্থ্য ও উজ্জ্বলতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। কেউ যদি নিয়মিত সাত থেকে আট মাস ভিটামিন এ সমৃদ্ধ খাবার খেয়ে থাকে তাহলে তার চুল পড়া অন্যদের তুলনায় ৪৫% কমে যায়। ভিটামিন ই সমৃদ্ধ খাবার যেমন কাঠ বাদাম ,পালং শাক, সূর্যমুখী, জলপাই ইত্যাদি। এছাড়াও ভিটামিন ই ট্যাবলেট খেলেও চুল হবে মসৃণ এবং চুল দ্রুত বৃদ্ধি পাবে।
ভিটামিন ডিঃ ভিটামিন ডি এমন একটি উপাদান যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় ত্বক সুস্থ রাখে এবং দের হাড়কে মজবুত করার পাশাপাশি চুলের ফলিকল গঠনে সাহার্য্য করে।ভিটামিন ডি এর অন্যতম উৎস হল সূর্যের আলো। চুল পড়া কমাতে এবং মাথার ত্বকে বিভিন্ন রকমের সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে এবং চুলের স্বাস্থ্যগত উন্নত ও উজ্জ্বলতা ফিরিয়ে আনতে সাহায্য করে।
ভিটামিন সিঃ ভিটামিন সি চুল পড়া বন্ধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। এন্টি এক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ ভিটামিন সি চুলকে সুস্থ ও শক্ত রাখতে এবং চুলের উজ্জ্বলতা ভাব ফিরিয়ে আনতে, চুল পড়া কমাতে ও বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। ভিটামিন ই সমৃদ্ধ খাবার যেমন পেয়ারা, আমলকি, লেবু,টমেটো ইত্যাদি বিভিন্ন রকমের সবজি এবংটক জাতীয় সবরকম সবজি ও ফলে ভিটামিন সি পাওয়া যায় । শরীরের ত্বক ও চুল ভালো রাখতে কেউ চাইলে নিয়মিত ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার খেতে পারেন।
লেখকের মন্তব্য
চুল পড়া থেকে মুক্তি পেতে অবশ্যই প্রাকৃতিক চিকিৎসা ও ট্রিপস সম্পর্কে আপনাদের ধারণা থাকা উচিত।এবং ব্যবহার করলে অবশ্যই চুল পড়া থেকে রক্ষা পেতে পারেন। তবে কিছু ক্ষেত্রে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত।চুল পড়া বন্ধে উপরের ট্রিপসগুলো ব্যবহার করতে পারেন।
এই পোস্টটি ভালো লাগলে অবশ্যই শেয়ার করবেন এবং কমেন্টসে জানাবেন। ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url